Monday, September 30, 2013

Teletalk 3G Coverage Notice

Teletalk 3G/ 3.5G has covered Dhaka, Gazipur, Narayenganj, Sylhet, Chittagong, Cox's Bazar, Feni, Comilla, Bogra, Barisal, Faridpur, Rajshahi (partially) and Jessore(pertially). Within this week it will be reached at Khulna, Mymensingh, Rangpur, Dinajpur...

New YOUTH 3G new SIM 129Tk
New YOUTH 2G new SIM 99Tk
Plan Details click

Migration Possible
For YOUTH 3G, type Y3G and send to 555. 20tk Charge
For YOUTH 2G, type Y2G and send to 555. Free


Teletalk 3G net plans Click Promotional Data offer click

Sunday, September 29, 2013

Teletalk 3G Promotional Data offer for ALL Prepaid users till 30 November


Speed 512 Kbps
1GB 160Tk 10Days Validity.Type "D19" & send to 111
1GB 260Tk 30Days Validity.Type "D31" & send to 111
2GB 350Tk 30Days Validity.Type "D20" & send to 1115GB 600Tk 30Days Validity.Type "D21" & send to 111
10GB 780Tk 30Days Validity.Type "D22" & send to 111
30GB 1300tk 30days validity.Type "D32" & send to 111

To check the Usage, Type 'u' and send SMS to 111

Teletalk internet configurations
Type "Set" send to 738 . Reply SMS [password cyle "1234" dia] save korun

All 2G & 3G Net plans Click here

Saturday, September 28, 2013

Teletalk YOUTH 2G and YOUTH 3G [ Plan Details @Photo]

YOUTH 3G new SIM 129Tk
YOUTH 2G new SIM 99Tk

Migration Possible
For YOUTH 3G, type Y3G and send to 555. 20tk Charge
For YOUTH 2G, type Y2G and send to 555. Free


Teletalk "Youth 3G" plan.New sim 129tk only.

Tuesday, September 17, 2013

Teletalk 3G Coming Soon at Cox's Bazar,Barishal,Rajshahi,Comilla,Gopalgonj,Dinajpur,Faridpur,Mymenshing,Jessore,Khulna,Bogra,Feni amd Rangpur


টেলিটকের আসছে ৩.৭৫জি!

প্রতিযোগিতার থ্রিজি মার্কেটে শীঘ্রই ৩.৭৫জি সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে টেলিটক। সম্প্রতি টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. মুজিবুর রহমান একটি অনলাইন পত্রিকায় সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় এ তথ্য জানিয়েছেন। সাক্ষাৎকারে তিনি টেলিটকের বর্তমান পরিস্থিতি ও আগামীদিনের পরিকল্পনা সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন।

টেলিটক বাংলাদেশে প্রথম থ্রিজি আনলেও কাঙ্ক্ষিত সফলতা পায়নি কেন তার ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি বলেছেন, মূলত টেলিটক যখন থ্রিজি সেবা চালু করেছিল তখন অনেকেই থ্রিজি সম্পর্কে ভাল করে জানতে না।

এটি ছিল সবার জন্য নতুন প্রযু্ক্তি। তাই টেলিটকের ওপর দুটি দায়িত্ব ছিল। একটি হচ্ছে থ্রিজি সেবা চালু করা। অন্যটি হচ্ছে এ সম্পর্কে সবাইকে জানানো। সেক্ষেত্রে টেলিটক সফল বলে আমি মনে করি। কারণ, এখন প্রায় সবাই থ্রিজি সম্পর্কে কমবেশি জানেন।

অন্যদিকে, থ্রিজি ব্যবহার করার মত টার্মিনাল ইক্যুইপমেন্ট (সরঞ্জামাদি) বা মোবাইল সেট অপ্রতুল ছিল। বাজারে থ্রিজি ব্যবহার উপযোগী স্মার্টফোনের উচ্চমূল ছিল। যার কারণে, সবার পক্ষে থ্রিজি ব্যবহার সম্ভব ছিল না।

এটা বলছি গত বছরের অক্টোবরের কথা। তবে প্রায় একবছরের ব্যবধানে এখন স্মার্টফোন অনেক কম দামে পাওয়া যাচ্ছে। দেশের কয়েকটি প্রতিষ্ঠানও স্মার্টফোন তৈরি করছে।

তিনি আরও বলেন, গ্রাহক বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ, সেবার মান বৃদ্ধিসহ নানা ক্ষেত্রে খুব একটা সাফল্য দেখাতে পারেনি টেলিটক, এটি সত্য। কিন্তু পরবর্তীতে সম্প্রসারণ প্রকল্পে অর্থ বরাদ্দে গতি ফিরে আসে টেলিটকের।

সবার আগে থ্রিজি সেবা চালুর সুযোগ কাজে লাগিয়ে পাঁচ লাখ নতুন গ্রাহক পেয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল টেলিটক। আর সেই সঙ্গে সর্বোচ্চ গ্র্হক সেবা নিশ্চিত করার দ্রুততম পদক্ষেপও নেয়া হয়েছে।

টেলিটকের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, আগে আমাদের বিটিএসের (নেটওয়ার্ক টাওয়ার) সংখ্যা অনেক কম ছিল। এখন আমরা বিটিএস প্রতিদিন বাড়াচ্ছি।

আগে যেখানে আমাদের বিটিএস ছিল মাত্র ৬৩০টি এখন সেখানে ৩০০০ বিটিএস যুক্ত হয়েছে টেলিটকের নেটওয়ার্কে। আরো এক থেকে দেড় হাজার বিটিএস যোগ হবে।

আগে যেখানে আমাদের সুইচিং ক্যাপাসিটি ছিল মাত্র আড়াই লাখ এখন তা প্রায় এক কোটি। আমাদের সব লিংক আমরা আপগ্রেড করেছি।

প্রিপেইড এবং পোস্ট পেইডে এখন আমরা কম্বাইন্ড বিলিং সিস্টেম চালু করেছি, যার ফলে আমরা একই রকম সেবা প্রিপেইড এবং পোস্ট পেইডে দিতে পারব, যা অন্য অপারেটরদের পক্ষে সম্ভব না।

আমাদের ভয়েস কলের মান ল্যান্ডফোনের কাছাকাছি চলে এসেছে, যা অন্য অপারেটররা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি।

গত ১৩ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের একটি বিশাল এলাকা আমরা থ্রিজি কভারেজের মধ্যে নিয়ে এসেছি। থ্রিজি চালুর আগে আমাদের ১৪ থেকে ১৫ লাখ গ্রাহক ছিল, এখন ২০ লাখ হয়ে গেছে।

আশা করছি ডিসেম্বর নাগাদ ২৫ লাখ হবে। বর্তমানে ৫ লাখের মতো থ্রিজি গ্রাহক রয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি বলা যায় ২৫ শতাংশ। এটা ভারতের চেয়েও অনেক ভালো প্রবৃদ্ধি।

এদিকে সম্প্রতি দেশে থ্রিজি নিলাম অনুষ্ঠিত হওয়ার পর গ্রামীণফোন ৩জি, রবি ৩.৫জি ঘোষণা দেওয়ার পর টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মুজিবুর রহমান সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, টেলিটক এতদিন ৩.৫জি সেবা দিতো। আমরা খুব শীঘ্রই এটাকে উন্নত করে ৩.৭৫জি সেবা দিবো।

Sunday, September 8, 2013

থ্রিজি বরাদ্দ পেল গ্রামীণ, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেল

টেলিটকের পর এবার থ্রিজি আনছে গ্রামীণ, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেল। সর্বোচ্চ ১০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দ পেয়েছে গ্রামীণফোন। আর ৫ মেগাহার্টজ করে তরঙ্গ বরাদ্দ পয়েছে রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিংক।
আজ রোববার বেলা ১১টায় রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলে শুরু হয় থ্রিজি নিলাম। নিলামের প্রথম ধাপে ১০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দ পায় গ্রামীণফোন। দ্বিতীয় ধাপে ৫ মেগাহার্টজ করে তরঙ্গ বরাদ্দ পয়েছে রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিক।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ৪০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দের জন্য এ নিলাম ডেকেছে। নিলামে ২৫ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বিক্রি হলেও এখন ১৫ মেগাহার্টজ অবিক্রীত রয়েছে।
নিলামে গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেল অংশ নেয়। সিটিসেল নিলামে অংশ নেয়নি।
টেলিটক ২০১২ সালের অক্টোবর থেকে পরীক্ষামূলক থ্রিজি সেবা দিচ্ছে। টেলিটক এই নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে ওঠা দাম তাদের পরিশোধ করতে হবে।
নীতিমালা অনুযায়ী, থ্রিজির সঙ্গে ফোরজি ও এলটিই নেটওয়ার্ক সার্ভিস দিতে পারবে মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো। ১৫ বছরের জন্য হবে এই লাইসেন্স। প্রতি পাঁচ বছর পর এটি নবায়নের সুযোগ থাকবে।

থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দের নিলামে অংশ নিতে অপারেটরগুলোর আবেদনের শেষ দিন ছিল ১২ আগস্ট।

থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দের লাইসেন্স মাসুল ১৫ শতাংশ থেকে দুই দফায় কমিয়ে ৫ শতাংশ করে বিটিআরসি। এ ছাড়া বিটিআরসির সঙ্গে রাজস্ব আয় ভাগাভাগির (রেভিনিউ শেয়ারিং) ওপর নির্ধারিত ৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (মূসক) প্রত্যাহার করা হয়। এ বিষয়গুলো সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো থ্রিজি নিলামে অংশ নেবে না বলে জানিয়ে আসছিল।

গত ১৮ আগস্ট বিটিআরসি আবেদনকারীদের তালিকা প্রকাশ করে। আর নিলাম-প্রক্রিয়া নিয়ে বিটিআরসির সঙ্গে অপারেটরগুলোর পরামর্শের দিন ছিল ১৯ আগস্ট। আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলো নিরাপত্তা জামানত (আর্নেস্টমানি) জমা দেয় ২৬ আগস্ট।

Saturday, September 7, 2013

আগামীকাল বাংলাদেশে উন্মুক্ত হচ্ছে থ্রিজি

আগামীকাল রোববার নিলামের মাধ্যমে বাংলাদেশে উন্মুক্ত হচ্ছে বহু প্রত্যাশিত তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রিজি) মোবাইলফোন সার্ভিস। যদিও গত বছরের অক্টোবর থেকে পরীক্ষামূলক থ্রিজি সেবা দিচ্ছে একমাত্র রাষ্ট্রীয় মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক।

বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় এই নিলাম অনুষ্ঠিত হবে রোববার। এই নিলামে অন্তত পাঁচ হাজার কোটি টাকার স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেয়া হবে চারটি মোবাইলফোন অপারেটরকে।

তবে অপারেটররা বেশি স্পেকট্রাম নিলে টাকার অংক ছয় হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। আর টেলিটককে ইতিমধ্যে যে স্পেকট্রাম দেয়া হয়েছে, তার দাম ভ্যাটসহ প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা।
3G

টেলিটক এই নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে ওঠা দাম তাদের পরিশোধ করতে হবে। হোটেল রূপসী বাংলায় অনুষ্ঠিত হবে উন্মুক্ত এই নিলাম। এতে অংশ নেবে গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেল।

গত পাঁচ বছর ধরে থ্রিজি-র নিলাম করার চেষ্টা করে আসছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। ২০০৮ সালে গাইডলাইন তৈরির পর ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে এই নিলাম অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।

কিন্তু তা পেছাতে পেছাতে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে এসে ঠেকেছে। তারপরও থ্রিজি উন্মুক্ত হওয়ায় খুশি মোবাইলফোন অপারেটর ও গ্রাহকরা। থ্রিজিতে সবচেয়ে বেশি সুবিধা মিলবে ইন্টারনেট সেবায়। গতি বাড়বে কয়েকগুণ।

আশপাশের দেশ ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় ইতিমধ্যে থ্রিজি সার্ভিস শুরু হয়েছে।

নীতিমালা অনুযায়ী থ্রিজির সঙ্গে ফোরজি ও এলটিই সার্ভিস দিতে পারবে মোবাইলফোন অপারেটররা। তার জন্য এখনই তাদের স্পেকট্রাম নিতে হবে। কারণ ফোরজি ও এলটিই-র জন্য নতুন করে স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেবে না বিটিআরসি।

একটি বিদেশী প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রীয় অপারেটর টেলিটকসহ পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে থ্রিজির লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিটিআরসি। কিন্তু কোনো বিদেশী প্রতিষ্ঠান আসতে আগ্রহ না দেখানোয় গাইডলাইন সংশোধন করে।

সেই জায়গায় বর্তমানে বাংলাদেশে সেবা দেয়া অপর একটি প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বাংলাদেশে বর্তমানে রাষ্ট্রীয় অপারেটর টেলিটকসহ ছয়টি অপারেটর সেবা দিচ্ছে।

এরমধ্যে এখন লাইসেন্স পাচ্ছে পাঁচটি প্রতিষ্ঠান। শুধুমাত্র সিটিসেল থ্রিজির লাইসেন্স পাচ্ছে না। তারা নিলামে অংশ নিতে আগ্রহ দেখালেও শেষ পর্যন্ত জামানতের টাকা জমা দেয়নি। ফলে নিলামে তারা অংশ নিতে পারছে না।

থ্রিজির এই নিলামে অংশ নিচ্ছে চারটি মোবাইলফোন অপারেটর। প্রত্যেকেই লাইসেন্স পাবে। তাহলে নিলাম কার্যত আনুষ্ঠানিকতা কি না – এমন প্রশ্নের জবাবে বিটিআরসি চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস বলেন, নিলামে প্রতিযোগিতা হবে।

কারণ অপারেটরদের ফোরজি ও এলটিই-র জন্য এখনই স্পেকট্রাম নিতে হবে। হাতে আছে মাত্র ৪০ মেগাহার্টস স্পেকট্রাম। এখন না নিলে নতুন করে আর তাদের স্পেকট্রাম দেয়া হবে না। তাছাড়া নিলামে অপারেটরদের অন্তত একটি ডাক দিতেই হবে।

তাতে প্রতি মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম ২০ মিলিয়ন ডলারের সঙ্গে অন্তত এক মিলিয়ন ডলার যোগ হবে। কারণ এক মিলিয়নের কম ডাকার কোনো সুযোগ নেই।

বিটিআরসি চেয়ারম্যানের মতে, গাইডলাইন অনুযায়ী সর্বনিম্ন দাম প্রতি মেগাহার্টজ ২০ মিলিয়ন বা দুই কোটি ডলার ধরা হয়েছে তা একেবারে কম নয়। তাই নিলাম সফল হবে বলেই মনে করেন তিনি।

থ্রিজির নীতিমালা অনুযায়ী নিলামে অংশ নিতে প্রতি মেগাহার্টজ স্পেকট্রামের (তরঙ্গ) ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন মূল্য) নির্ধারণ করা হয়েছে দুই কোটি মার্কিন ডলার। আবেদনপত্র ফি পাঁচ লাখ টাকা।

লাইসেন্স নিতে ১০ কোটি টাকা, আর বার্ষিক লাইসেন্স ফি পাঁচ কোটি টাকা। নিলামে বিজয়ী প্রতিষ্ঠানকে মোট তরঙ্গ ফি-র ৬০ শতাংশ ৩০ কার্যদিবস ও ৪০ শতাংশ পরবর্তী ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যে জমা দিতে হবে।

১৫ বছরের জন্য দেয়া হবে এই লাইসেন্স। পরবর্তী সময়ে প্রতি পাঁচ বছরের জন্য নবায়নের সুযোগ থাকবে। আয়ের ৫ দশমিক ৫ শতাংশ বিটিআরসিকে জমা দিতে হবে। সোশাল অবলিগেশন ফি ধরা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষিত মোট আয়ের এক শতাংশ।

জানা গেছে, থ্রিজি সার্ভিসের জন্য প্রত্যেক অপারেটরকে কমপক্ষে ৫ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম নিতে হবে। কেউ চাইলে বেশিও নিতে পারেন। ইতিমধ্যে টেলিটককে থ্রিজির জন্য ১০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

এখনো বিটিআরসির হাতে রয়েছে ৪০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম। এক ডাকেও যদি অপারেটররা স্পেকট্রাম পান, তাহলে প্রতি মেগাহার্টজের দাম হবে ২১ মিলিয়ন বা দুই কোটি ১০ লাখ ডলার।

বাংলাদেশী টাকায় ১৬৮ কোটি (এক ডলার ৮০ টাকা হিসেবে) টাকা। ৪০ মেগাহার্টস স্পেকট্রামই যদি অপারেটররা নিয়ে নেয় তাহলে এই হিসেবে বিটিআরসি পাবে ৬ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। এর সঙ্গে ৫ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে।

এই দামে টেলিটককেও দিতে হবে ভ্যাট ছাড়া এক হাজার ৬৮০ কোটি টাকা।

এর আগে গত ২৯ আগস্ট জামানত হিসেবে চারটি মোবাইলফোন অপারেটর ৬২২ কোটি টাকা জমা দিয়েছে। সব মিলিয়ে রোববার সাত থেকে আট হাজার কোটি টাকার নিলাম অনুষ্ঠিত হবে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় নিলাম।