Monday, November 25, 2013
Thursday, October 31, 2013
Teletalk 3G : Offer extended to 30 November: Promotion Data offer for ALL Prepaid users till 30 November
Speed 512kbps plans
1GB 160Tk 10Days Validity.Type "D19" & send to 111
1GB 260Tk 30Days Validity.Type "D31" & send to 111
2GB 350Tk 30Days Validity.Type "D20" & send to 111
5GB 600Tk 30Days Validity.Type "D21" & send to 111
10GB 780Tk 30Days Validity.Type "D22" & send to 111
30GB 1300Tk 30Days Validity.Type "D32" & send to 111
To check the Usage, Type 'u' and send SMS to 111
Teletalk internet configurations
Type "Set" send to 738 . Reply SMS [password cyle "1234" dia]
1GB 160Tk 10Days Validity.Type "D19" & send to 111
1GB 260Tk 30Days Validity.Type "D31" & send to 111
2GB 350Tk 30Days Validity.Type "D20" & send to 111
5GB 600Tk 30Days Validity.Type "D21" & send to 111
10GB 780Tk 30Days Validity.Type "D22" & send to 111
30GB 1300Tk 30Days Validity.Type "D32" & send to 111
To check the Usage, Type 'u' and send SMS to 111
Teletalk internet configurations
Type "Set" send to 738 . Reply SMS [password cyle "1234" dia]
Monday, October 21, 2013
Teletalk 3G Migration,New 3G sim,Net plan & All details
Teletalk 3G/ 3.9G has covered metro and town of Dhaka, Rajshahi,
Chittagong, Sylhet, Rangpur, khulna, Barisal, Coxs Bazaar, Feni,
Comilla, Gazipur, Narayangonj, Bogra, Dinajpur, Mymensingh, Jessore,
Faridpur and Gopalgonj
Teletalk YOUTH 2G and YOUTH 3G plan Plan Details click
YOUTH 3G new SIM 129Tk
YOUTH 2G new SIM 99Tk
Migration Possible
For YOUTH 3G, type Y3G and send to 555. 20tk Charge
For YOUTH 2G, type Y2G and send to 555. Free
How do I connect to Teletalk 3G networks ?
If you are first time user please follow the steps as given below to connect to Teletalk 3G network :-
Step-1: Get a USIM with connection/ Upgrade your existing SIM to 3G package.
Step-2: Select network mode to "Dual/WCDMA/3G/UMTS". For data usage dual option might be avoided.
Step-3: Configure your packet data settings with APN "wap" or type "set" and send to 738 to get a message which you need to save with password "1234" in your mobile.
Step-4: After registration, seeing 3G/3.5G/H network symbol on your device and enabling your device data transfer, instantly you may start enjoying 3G services.
Teletalk 3G Promotion Data offer for ALL Prepaid users till 30 November
Speed 512kbps plans
1GB 160Tk 10Days Validity.Type "D19" & send to 111
1GB 260Tk 30Days Validity.Type "D31" & send to 111
2GB 350Tk 30Days Validity.Type "D20" & send to 111
5GB 600Tk 30Days Validity.Type "D21" & send to 111
10GB 780Tk 30Days Validity.Type "D22" & send to 111
30GB 1300Tk 30Days Validity.Type "D32" & send to 111
To check the Usage, Type 'u' and send SMS to 111
Teletalk internet configurations
Type "Set" send to 738 . Reply SMS [password cyle "1234" dia] save korun
Teletalk Internet Plans 2G & 3G click
Teletalk YOUTH 2G and YOUTH 3G plan Plan Details click
YOUTH 3G new SIM 129Tk
YOUTH 2G new SIM 99Tk
Migration Possible
For YOUTH 3G, type Y3G and send to 555. 20tk Charge
For YOUTH 2G, type Y2G and send to 555. Free
How do I connect to Teletalk 3G networks ?
If you are first time user please follow the steps as given below to connect to Teletalk 3G network :-
Step-1: Get a USIM with connection/ Upgrade your existing SIM to 3G package.
Step-2: Select network mode to "Dual/WCDMA/3G/UMTS". For data usage dual option might be avoided.
Step-3: Configure your packet data settings with APN "wap" or type "set" and send to 738 to get a message which you need to save with password "1234" in your mobile.
Step-4: After registration, seeing 3G/3.5G/H network symbol on your device and enabling your device data transfer, instantly you may start enjoying 3G services.
Teletalk 3G Promotion Data offer for ALL Prepaid users till 30 November
Speed 512kbps plans
1GB 160Tk 10Days Validity.Type "D19" & send to 111
1GB 260Tk 30Days Validity.Type "D31" & send to 111
2GB 350Tk 30Days Validity.Type "D20" & send to 111
5GB 600Tk 30Days Validity.Type "D21" & send to 111
10GB 780Tk 30Days Validity.Type "D22" & send to 111
30GB 1300Tk 30Days Validity.Type "D32" & send to 111
To check the Usage, Type 'u' and send SMS to 111
Teletalk internet configurations
Type "Set" send to 738 . Reply SMS [password cyle "1234" dia] save korun
Teletalk Internet Plans 2G & 3G click
Wednesday, October 2, 2013
১০ অক্টোবরের মধ্যে সব বিভাগেই থ্রিজি চালু করছি - মুজিবুর রহমান,ব্যবস্থাপনা পরিচালক, টেলিটক।
মো.মুজিবুর রহমান
ব্যবস্থাপনা পরিচালক, টেলিটক।
* থ্রিজি চালু হওয়ার পর আপনাদের প্রবৃদ্ধি কেমন হয়েছে?
** থ্রিজি চালুর আগে আমাদের ১৪ থেকে ১৫ লাখ গ্রাহক ছিল, এখন ২০ লাখ হয়ে গেছে। আশা করছি ডিসেম্বর নাগাদ ২৫ লাখ হবে। বর্তমানে পাঁচ লাখের মতো থ্রিজি গ্রাহক রয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি বলা যায় ২৫ শতাংশ। এটা ভারতের চেয়েও অনেক ভালো প্রবৃদ্ধি। আমরা চাই থ্রিজি নিয়ে প্রতিযোগিতা হোক। তাহলে প্রতিযোগিতাপূর্ণ বাজারে আরো ভালো সেবা দিতে পারব।
* টেলিটক থ্রিজি নেটওয়ার্কের বর্তমান পরিস্থিতি কি?
** আমরা দ্রুত সারা দেশে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ করছি। আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে সব বিভাগেই থ্রিজি চালু করছি। এছাড়া অনেক জেলা শহরেও আমাদের থ্রিজি সেবা চালু হয়েছে। আগে আমাদের বিটিএসের সংখ্যা অনেক কম ছিল। এখন আমরা বিটিএস প্রতিদিন বাড়াচ্ছি। আগে যেখানে আমাদের বিটিএস ছিল মাত্র ৬৩০টি এখন ৩ হাজার বিটিএস যুক্ত হয়েছে টেলিটকের নেটওয়ার্কে। আরো এক থেকে দেড় হাজার বিটিএস যোগ হবে। আগে যেখানে আমাদের সুইচিং ক্যাপাসিটি ছিল মাত্র আড়াই লাখ এখন তা প্রায় এক কোটি। আমাদের সব লিংক আমরা আপগ্রেড করেছি। প্রিপেইড এবং পোস্ট পেইডে এখন আমরা কম্বাইন্ড বিলিং সিস্টেম চালু করেছি, যার ফলে আমরা একই রকম সেবা প্রিপেইড এবং পোস্ট পেইডে দিতে পারব, যা অন্য অপারেটরদের পক্ষে সম্ভব না। আমাদের ভয়েস কোয়ালিটি ল্যান্ডফোনের কাছাকাছি চলে এসেছে, যা অন্য অপারেটররা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি।
* টেলিটকের থ্রিজি সেবা দিতে কীভাবে কাজ করছে?
** থ্রিজি সেবা সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে যাতে কারিগরি সমস্যা না হয়, এ জন্য আমাদের টেকনিক্যাল টিম দিন-রাত কাজ করেছে। থ্রিজির কাজ করতে গিয়ে প্রথমে আমাদের ৮ থেকে ১০ হাজার গ্রাহক সমস্যায় পড়েছিল। তাদের সিম বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এরপর তাদের আমরা নতুন সিম দিয়েছি বিনা পয়সায়। এ ছাড়া আর বড় কোনো সমস্যা হয়নি। আমাদের কাজে বেশির ভাগ গ্রাহকই খুশি। টেলিটক বাংলাদেশি কোম্পানি, আমাদের প্রকৌশলী, কর্মীবাহিনী এ দেশের। অন্য কোম্পানির গবেষণা ও উন্নয়ন যেখানে বাইরে থেকে হয় সেখানে আমরা স্থানীয় লোকজন দিয়েই তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করছি। আমাদের দেশীয় প্রতিভা বিশ্বমানের হয়ে গেছে।
* থ্রিজি গ্রাহক সেবা দেওয়ার জন্য আপনারা কি করছেন?
** ঢাকায় বেশ কিছু গ্রাহক সেবাকেন্দ্র চালু করা হয়েছে এবং আমাদের কল সেন্টারে আপিসিসি স্থাপন করেছি, যা শীঘ্রই উদ্বোধন করা হবে। ফলে গ্রাহকরা আরো ভালো সেবা পাবে। আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে সব বিভাগীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ শহরে থ্রিজি সেবা উন্মুক্ত করবে টেলিটক। থ্রিজির সুবিধা আগে শুধু ঢাকার মানুষ পেত, এখন দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষও পাবে। এ জন্য ঢাকার বাইরেও গ্রাহক সেবা দেওয়ার জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
* থ্রিজি চালুর ফলে দেশের মানুষ কি ধরণের সুবিধা ভোগ করছে?
** আমরা আখ চাষিদের জন্য ই-পুর্জি সেবা চালু করেছি। এখন তারা ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে না। ৬১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি প্রক্রিয়া টেলিটকে সম্পন্ন হচ্ছে। ফলে শত শত টন কাগজ, যাতায়াত খরচ সাশ্রয় হচ্ছে এবং মানুষের সময় বাঁচছে। আরইবির বিলও টেলিটকের মাধ্যমে জমা দেওয়া হচ্ছে। ৭০টি সমিতির মাধ্যমে প্রায় ১ কোটি গ্রাহক বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে পারছে। আমাদের ইকোসিস্টেমের ওপর যে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছিল তা কিছুটা হলেও টেলিটক রক্ষা করছে। ছোট একটি কোম্পানি হলেও লাখ লাখ শিক্ষার্থীকে এসএসসি, এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল সরবরাহ করছে এটাও কম কথা নয়। উপজেলা তথ্য বাতায়নেও টেলিটক স্বল্পমূল্যে সেবা দিয়ে আসছে। থ্রিজির মাধ্যমে মোবাইল অ্যাডভার্টাইজিং শুরু করবে টেলিটক। ছোট উদ্যোক্তারা নিজ নিজ পণ্য ও সেবার প্রচার কম খরচে করতে পারবেন। এভাবে থ্রিজি প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে আমরা মানুষের মধ্যে ডিজিটাল বৈষম্য দূর করব।
* আপনাদের থ্রিজি রাউটার ও ডঙ্গল সম্পর্কে যদি কিছু বলেন?
** আমাদের ৩৫ হাজার ডঙ্গল যেখানে ৬ মাস চলার কথা ছিল তা ২ মাসেই শেষ হয়ে গেছে। আমরা থ্রিজি রাউটার আনছি, যা ল্যাপটপ-আইপ্যাড ব্যবহার করা যাবে। এ ছাড়া আরো সাশ্রয়ী মূল্যে থ্রিজি ডঙ্গল বাজারে ছাড়া হবে শীঘ্রই। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমরা লাভের চেয়ে মানুষের সুবিধার কথা চিন্তা করি। ভ্যালু অ্যাডেড সার্ভিসেও আমরা সবচেয়ে কম মূল্য নিচ্ছি। এসব নামমাত্র মূল্যের সেবায় কিন্তু বড় অপারেটররা আসছে না। তারা জানে, এখানে খুব বেশি লাভ হবে না। এসব সেবা বিদেশি কোম্পানি না দিলেও আমরা দিয়ে যাব।
* ইন্টারনেটের মূল্য কমানোর জন্য আপনারা কি কিছু করছেন?
** আমরা প্রতি ৩ মাস অন্তর বাজার পর্যালোচনা করছি এবং সে অনুযায়ী সেবা মাশুলও কমাচ্ছি। এ ছাড়া ব্যান্ডউইথ খরচ এবং এনবিআর ট্যাক্স কমলে আমরা ইন্টারনেট খরচ আরো কমাতে পারব।
* টেলিটক সম্পর্কে অনেক অভিযোগের কথা শোনা যায় সে সম্পর্কে যদি কিছু বলেন?
** টেলিটক সরকারি প্রতিষ্ঠান হলেও আমাদের এখানে দুর্নীতি বা অনিয়ম নেই। বাইরের অপারেটরদের কাছ থেকে সুবিধা নিয়ে যদি কোম্পানির ক্ষতি ভেতর থেকে কেউ করার চেষ্টা করে, আমরা অবশ্যই তাকে ধরার চেষ্টা করব। কারণ এ প্রতিষ্ঠান টিকিয়ে রাখার দায়িত্ব আমাদের সবার। টেলিটক একমাত্র দেশি কোম্পানি। আমরা যত ভালো করতে পারব, দেশ তত লাভবান হবে। বাইরেও সুনাম ছড়িয়ে পড়বে। সুযোগ পেলে প্রতিবেশী দেশেও আমরা টেলিটকের থ্রিজি সেবা সম্প্রসারণ করতে পারব। বাংলাদেশের যে সক্ষমতা আছে তাতে আমরা আঞ্চলিক পর্যায়ে ভূমিকা রাখতে পারি। মিয়ানমার ও নেপালে অনেক বেশি সম্ভাবনা আছে আমাদের জন্য। আমাদের পর্যাপ্ত টাকা থাকলে আমরা মিয়ানমারে নিলামে অংশ নিতাম। কারণ আমাদের সে সক্ষমতা আছে। টেলিটক নিয়ে শুধু দেশে সীমাবদ্ধ থাকার চিন্তা নেই, এটিকে আমরা আঞ্চলিকভাবে ছড়িয়ে দিতে চাই।
* বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার বর্তমান অবস্থা নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?
** গত সাড়ে চার বছরে দেশের টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে, যা অতীতে হয়নি। আগে টেলিডেনসিটি ছিল ৪৩ শতাংশ। এখন তা বেড়ে ৬৩ শতাংশে পৌঁছেছে। ইন্টারনেট গ্রাহকের সংখ্যা ৩ কোটির ওপরে। থ্রিজিসহ অন্যান্য আধুনিক প্রযুক্তি এখন মানুষের হাতের নাগালে। শহর থেকে গ্রাম সব ক্ষেত্রে আধুনিক টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির ছোঁয়া লেগেছে। ফলে শিক্ষা, যোগাযোগ, ব্যবসা-বাণিজ্য সব ক্ষেত্রে একটি ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বিশ্বের অনেক দেশের চেয়ে আমরা এখন অনেক অগ্রসর। তুলনামূলক কম সময়ে টেলিযোগাযোগের ক্ষেত্রে বিরাট এক বিপ্লব ঘটেছে।
* টেলিটকের অগ্রযাত্রা কতটা সফল হয়েছে বলে আপনি মনে করেন?
** আমাদের দেশে সরকারি প্রতিষ্ঠানের সফলতা কম। এর পেছনে অবশ্য অনেক কারণও আছে। এক্ষেত্রে টেলিটক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। সততা, নিষ্ঠা আর পরিশ্রমের মাধ্যমে মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করে গ্রাহকের আস্থা অর্জন করতে পেরেছি আমরা। বর্তমানে ২০ লাখের মতো গ্রাহক রয়েছে টেলিটকের। এ সংখ্যা বাড়ছে প্রতিনিয়ত। দীর্ঘদিন ধরে পার্বত্য এলাকার মানুষ টেলিযোগাযোগের সেবা থেকে বঞ্চিত ছিল। ওইসব দুর্গম এলাকায় টেলিটকই প্রথম মোবাইল ফোন সুবিধা নিশ্চিত করেছে। বর্তমানে সেখানে ২৫টি উপজেলার সব এলাকাতে রয়েছে টেলিটকের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক। এছাড়া আধুনিক থ্রিজি সেবা, তুলনামূলক কম খরচে গ্রাহকের কাছে উন্নত সেবা পৌঁছে দিচ্ছে টেলিটক। সবদিক বিবেচনা করে উন্নত টেলিযোগাযোগ সেবায় টেলিটক শত ভাগ সফল বলে আমি মনে করি।
* অনেকেই টেলিটকের থ্রিজি সেবার মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আপনি বিষয়টিকে কীভাবে দেখছেন?
** এটি মোটেও ঠিক নয়। কেউ বলে থাকলে তা তার ব্যক্তিগত মতামত। আমরা এটিকে সাধুবাদ জানাই। তবে আমি বলব আমরা শতভাগ সফল। আসলে ভালোর কোনো শেষ নেই। সবসময় যে বিষয়টি আমরা খেয়াল রাখি তা হল তুলনামূলক কম খরচে কীভাবে উন্নত গ্রাহকসেবা দেওয়া যায়। সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। শক্তিশালী নেটওয়ার্ক বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে টেলিটকের কর্মীরা প্রতিনিয়ত কাজ করছেন। থ্রিজির বিষয়ে আমি বলব, ওটা ছিল পরীক্ষামূলক যাত্রা। এ যাত্রার মাধ্যমে আমরা অনেক কিছুই শিখেছি। যেখানেই সমস্যা সেখানেই দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। দিনে দিনে সেবার মান বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ধারা অব্যাহত থাকবে।
* অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসার ব্যাপারে টেলিটকের অবস্থান কী?
** আমরা সবসময় ভিওআইপির বিরুদ্ধে। বিটিআরসিকে সব ধরনের সহায়তা দিতে টেলিটক প্রস্তুত। টেলিটকের কোনো নম্বর ভিওআইপির সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা ওই গ্রাহকের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছি। এ ব্যাপারে আমরা কোনো কম্প্রোমাইজ করি না।
* টেলিটকের সেবার মান বাড়াতে আপনাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কি?
** গ্রাহকদের আধুনিক প্রযুক্তি সেবা নিশ্চিত করতে শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরির কাজ চলছে প্রতিনিয়ত। আমরা গ্রাহকদের খুব কাছাকাছি যেতে চাই। সেজন্য সারাদেশে টেলিটকের কাস্টমার কেয়ার বৃদ্ধি করা হচ্ছে। যেখানে থাকবে অত্যাধুনিক ইন্টারনেট প্রটোকল। এর ফলে কোনো ভুয়া গ্রাহক সুবিধা নিতে পারবে না। এছাড়া কাস্টমার কেয়ারগুলোতে কিছু কিছু জরুরি তথ্য যাতে গ্রাহকরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে পেতে পারেন সে সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। উন্নত সেবার পাশাপাশি গ্রাহকের খরচের বিষয়টিও মাথায় রেখে সুলভ মূল্যে সহজবোধ্য প্যাকেজ চালুর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ‘ইয়ুথ’ নামে নতুন একটি প্যাকেজ চালু করেছি। এ প্যাকেজে এত বেশি সুবিধা রয়েছে-যা এর আগে অন্য কোনো অপারেটর দেয়নি।
* আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
** আপনাকেও ধন্যবাদ।
Monday, September 30, 2013
Teletalk 3G Coverage Notice
Teletalk
3G/ 3.5G has covered Dhaka, Gazipur, Narayenganj, Sylhet, Chittagong,
Cox's Bazar, Feni, Comilla, Bogra, Barisal, Faridpur, Rajshahi
(partially) and Jessore(pertially). Within this week it will be reached
at Khulna, Mymensingh, Rangpur, Dinajpur...
New YOUTH 3G new SIM 129Tk
New YOUTH 2G new SIM 99Tk
Plan Details click
Migration Possible
For YOUTH 3G, type Y3G and send to 555. 20tk Charge
For YOUTH 2G, type Y2G and send to 555. Free
Teletalk 3G net plans Click Promotional Data offer click
New YOUTH 3G new SIM 129Tk
New YOUTH 2G new SIM 99Tk
Plan Details click
Migration Possible
For YOUTH 3G, type Y3G and send to 555. 20tk Charge
For YOUTH 2G, type Y2G and send to 555. Free
Teletalk 3G net plans Click Promotional Data offer click
Sunday, September 29, 2013
Teletalk 3G Promotional Data offer for ALL Prepaid users till 30 November
Speed 512 Kbps
1GB 160Tk 10Days Validity.Type "D19" & send to 111
1GB 260Tk 30Days Validity.Type "D31" & send to 111
2GB 350Tk 30Days Validity.Type "D20" & send to 1115GB 600Tk 30Days Validity.Type "D21" & send to 111
10GB 780Tk 30Days Validity.Type "D22" & send to 111
30GB 1300tk 30days validity.Type "D32" & send to 111
To check the Usage, Type 'u' and send SMS to 111
Teletalk internet configurations
Type "Set" send to 738 . Reply SMS [password cyle "1234" dia] save korun
All 2G & 3G Net plans Click here
Saturday, September 28, 2013
Teletalk YOUTH 2G and YOUTH 3G [ Plan Details @Photo]
YOUTH 3G new SIM 129Tk
YOUTH 2G new SIM 99Tk
Migration Possible
For YOUTH 3G, type Y3G and send to 555. 20tk Charge
For YOUTH 2G, type Y2G and send to 555. Free
YOUTH 2G new SIM 99Tk
Migration Possible
For YOUTH 3G, type Y3G and send to 555. 20tk Charge
For YOUTH 2G, type Y2G and send to 555. Free
Wednesday, September 18, 2013
Tuesday, September 17, 2013
টেলিটকের আসছে ৩.৭৫জি!
প্রতিযোগিতার
থ্রিজি মার্কেটে শীঘ্রই ৩.৭৫জি সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে টেলিটক।
সম্প্রতি টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো.
মুজিবুর রহমান একটি অনলাইন পত্রিকায় সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় এ তথ্য
জানিয়েছেন। সাক্ষাৎকারে তিনি টেলিটকের বর্তমান পরিস্থিতি ও আগামীদিনের
পরিকল্পনা সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন।
টেলিটক বাংলাদেশে প্রথম থ্রিজি আনলেও কাঙ্ক্ষিত সফলতা পায়নি কেন তার ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি বলেছেন, মূলত টেলিটক যখন থ্রিজি সেবা চালু করেছিল তখন অনেকেই থ্রিজি সম্পর্কে ভাল করে জানতে না।
এটি ছিল সবার জন্য নতুন প্রযু্ক্তি। তাই টেলিটকের ওপর দুটি দায়িত্ব ছিল। একটি হচ্ছে থ্রিজি সেবা চালু করা। অন্যটি হচ্ছে এ সম্পর্কে সবাইকে জানানো। সেক্ষেত্রে টেলিটক সফল বলে আমি মনে করি। কারণ, এখন প্রায় সবাই থ্রিজি সম্পর্কে কমবেশি জানেন।
অন্যদিকে, থ্রিজি ব্যবহার করার মত টার্মিনাল ইক্যুইপমেন্ট (সরঞ্জামাদি) বা মোবাইল সেট অপ্রতুল ছিল। বাজারে থ্রিজি ব্যবহার উপযোগী স্মার্টফোনের উচ্চমূল ছিল। যার কারণে, সবার পক্ষে থ্রিজি ব্যবহার সম্ভব ছিল না।
এটা বলছি গত বছরের অক্টোবরের কথা। তবে প্রায় একবছরের ব্যবধানে এখন স্মার্টফোন অনেক কম দামে পাওয়া যাচ্ছে। দেশের কয়েকটি প্রতিষ্ঠানও স্মার্টফোন তৈরি করছে।
তিনি আরও বলেন, গ্রাহক বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ, সেবার মান বৃদ্ধিসহ নানা ক্ষেত্রে খুব একটা সাফল্য দেখাতে পারেনি টেলিটক, এটি সত্য। কিন্তু পরবর্তীতে সম্প্রসারণ প্রকল্পে অর্থ বরাদ্দে গতি ফিরে আসে টেলিটকের।
সবার আগে থ্রিজি সেবা চালুর সুযোগ কাজে লাগিয়ে পাঁচ লাখ নতুন গ্রাহক পেয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল টেলিটক। আর সেই সঙ্গে সর্বোচ্চ গ্র্হক সেবা নিশ্চিত করার দ্রুততম পদক্ষেপও নেয়া হয়েছে।
টেলিটকের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, আগে আমাদের বিটিএসের (নেটওয়ার্ক টাওয়ার) সংখ্যা অনেক কম ছিল। এখন আমরা বিটিএস প্রতিদিন বাড়াচ্ছি।
আগে যেখানে আমাদের বিটিএস ছিল মাত্র ৬৩০টি এখন সেখানে ৩০০০ বিটিএস যুক্ত হয়েছে টেলিটকের নেটওয়ার্কে। আরো এক থেকে দেড় হাজার বিটিএস যোগ হবে।
আগে যেখানে আমাদের সুইচিং ক্যাপাসিটি ছিল মাত্র আড়াই লাখ এখন তা প্রায় এক কোটি। আমাদের সব লিংক আমরা আপগ্রেড করেছি।
প্রিপেইড এবং পোস্ট পেইডে এখন আমরা কম্বাইন্ড বিলিং সিস্টেম চালু করেছি, যার ফলে আমরা একই রকম সেবা প্রিপেইড এবং পোস্ট পেইডে দিতে পারব, যা অন্য অপারেটরদের পক্ষে সম্ভব না।
আমাদের ভয়েস কলের মান ল্যান্ডফোনের কাছাকাছি চলে এসেছে, যা অন্য অপারেটররা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি।
গত ১৩ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের একটি বিশাল এলাকা আমরা থ্রিজি কভারেজের মধ্যে নিয়ে এসেছি। থ্রিজি চালুর আগে আমাদের ১৪ থেকে ১৫ লাখ গ্রাহক ছিল, এখন ২০ লাখ হয়ে গেছে।
আশা করছি ডিসেম্বর নাগাদ ২৫ লাখ হবে। বর্তমানে ৫ লাখের মতো থ্রিজি গ্রাহক রয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি বলা যায় ২৫ শতাংশ। এটা ভারতের চেয়েও অনেক ভালো প্রবৃদ্ধি।
এদিকে সম্প্রতি দেশে থ্রিজি নিলাম অনুষ্ঠিত হওয়ার পর গ্রামীণফোন ৩জি, রবি ৩.৫জি ঘোষণা দেওয়ার পর টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মুজিবুর রহমান সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, টেলিটক এতদিন ৩.৫জি সেবা দিতো। আমরা খুব শীঘ্রই এটাকে উন্নত করে ৩.৭৫জি সেবা দিবো।
টেলিটক বাংলাদেশে প্রথম থ্রিজি আনলেও কাঙ্ক্ষিত সফলতা পায়নি কেন তার ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি বলেছেন, মূলত টেলিটক যখন থ্রিজি সেবা চালু করেছিল তখন অনেকেই থ্রিজি সম্পর্কে ভাল করে জানতে না।
এটি ছিল সবার জন্য নতুন প্রযু্ক্তি। তাই টেলিটকের ওপর দুটি দায়িত্ব ছিল। একটি হচ্ছে থ্রিজি সেবা চালু করা। অন্যটি হচ্ছে এ সম্পর্কে সবাইকে জানানো। সেক্ষেত্রে টেলিটক সফল বলে আমি মনে করি। কারণ, এখন প্রায় সবাই থ্রিজি সম্পর্কে কমবেশি জানেন।
অন্যদিকে, থ্রিজি ব্যবহার করার মত টার্মিনাল ইক্যুইপমেন্ট (সরঞ্জামাদি) বা মোবাইল সেট অপ্রতুল ছিল। বাজারে থ্রিজি ব্যবহার উপযোগী স্মার্টফোনের উচ্চমূল ছিল। যার কারণে, সবার পক্ষে থ্রিজি ব্যবহার সম্ভব ছিল না।
এটা বলছি গত বছরের অক্টোবরের কথা। তবে প্রায় একবছরের ব্যবধানে এখন স্মার্টফোন অনেক কম দামে পাওয়া যাচ্ছে। দেশের কয়েকটি প্রতিষ্ঠানও স্মার্টফোন তৈরি করছে।
তিনি আরও বলেন, গ্রাহক বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ, সেবার মান বৃদ্ধিসহ নানা ক্ষেত্রে খুব একটা সাফল্য দেখাতে পারেনি টেলিটক, এটি সত্য। কিন্তু পরবর্তীতে সম্প্রসারণ প্রকল্পে অর্থ বরাদ্দে গতি ফিরে আসে টেলিটকের।
সবার আগে থ্রিজি সেবা চালুর সুযোগ কাজে লাগিয়ে পাঁচ লাখ নতুন গ্রাহক পেয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল টেলিটক। আর সেই সঙ্গে সর্বোচ্চ গ্র্হক সেবা নিশ্চিত করার দ্রুততম পদক্ষেপও নেয়া হয়েছে।
টেলিটকের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, আগে আমাদের বিটিএসের (নেটওয়ার্ক টাওয়ার) সংখ্যা অনেক কম ছিল। এখন আমরা বিটিএস প্রতিদিন বাড়াচ্ছি।
আগে যেখানে আমাদের বিটিএস ছিল মাত্র ৬৩০টি এখন সেখানে ৩০০০ বিটিএস যুক্ত হয়েছে টেলিটকের নেটওয়ার্কে। আরো এক থেকে দেড় হাজার বিটিএস যোগ হবে।
আগে যেখানে আমাদের সুইচিং ক্যাপাসিটি ছিল মাত্র আড়াই লাখ এখন তা প্রায় এক কোটি। আমাদের সব লিংক আমরা আপগ্রেড করেছি।
প্রিপেইড এবং পোস্ট পেইডে এখন আমরা কম্বাইন্ড বিলিং সিস্টেম চালু করেছি, যার ফলে আমরা একই রকম সেবা প্রিপেইড এবং পোস্ট পেইডে দিতে পারব, যা অন্য অপারেটরদের পক্ষে সম্ভব না।
আমাদের ভয়েস কলের মান ল্যান্ডফোনের কাছাকাছি চলে এসেছে, যা অন্য অপারেটররা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি।
গত ১৩ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের একটি বিশাল এলাকা আমরা থ্রিজি কভারেজের মধ্যে নিয়ে এসেছি। থ্রিজি চালুর আগে আমাদের ১৪ থেকে ১৫ লাখ গ্রাহক ছিল, এখন ২০ লাখ হয়ে গেছে।
আশা করছি ডিসেম্বর নাগাদ ২৫ লাখ হবে। বর্তমানে ৫ লাখের মতো থ্রিজি গ্রাহক রয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি বলা যায় ২৫ শতাংশ। এটা ভারতের চেয়েও অনেক ভালো প্রবৃদ্ধি।
এদিকে সম্প্রতি দেশে থ্রিজি নিলাম অনুষ্ঠিত হওয়ার পর গ্রামীণফোন ৩জি, রবি ৩.৫জি ঘোষণা দেওয়ার পর টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মুজিবুর রহমান সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, টেলিটক এতদিন ৩.৫জি সেবা দিতো। আমরা খুব শীঘ্রই এটাকে উন্নত করে ৩.৭৫জি সেবা দিবো।
Sunday, September 8, 2013
থ্রিজি বরাদ্দ পেল গ্রামীণ, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেল
টেলিটকের পর এবার থ্রিজি আনছে গ্রামীণ, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেল।
সর্বোচ্চ ১০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দ পেয়েছে গ্রামীণফোন। আর ৫ মেগাহার্টজ
করে তরঙ্গ বরাদ্দ পয়েছে রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিংক।
আজ রোববার বেলা ১১টায় রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলে শুরু হয় থ্রিজি নিলাম। নিলামের প্রথম ধাপে ১০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দ পায় গ্রামীণফোন। দ্বিতীয় ধাপে ৫ মেগাহার্টজ করে তরঙ্গ বরাদ্দ পয়েছে রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিক।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ৪০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দের জন্য এ নিলাম ডেকেছে। নিলামে ২৫ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বিক্রি হলেও এখন ১৫ মেগাহার্টজ অবিক্রীত রয়েছে।
নিলামে গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেল অংশ নেয়। সিটিসেল নিলামে অংশ নেয়নি।
টেলিটক ২০১২ সালের অক্টোবর থেকে পরীক্ষামূলক থ্রিজি সেবা দিচ্ছে। টেলিটক এই নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে ওঠা দাম তাদের পরিশোধ করতে হবে।
নীতিমালা অনুযায়ী, থ্রিজির সঙ্গে ফোরজি ও এলটিই নেটওয়ার্ক সার্ভিস দিতে পারবে মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো। ১৫ বছরের জন্য হবে এই লাইসেন্স। প্রতি পাঁচ বছর পর এটি নবায়নের সুযোগ থাকবে।
থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দের নিলামে অংশ নিতে অপারেটরগুলোর আবেদনের শেষ দিন ছিল ১২ আগস্ট।
থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দের লাইসেন্স মাসুল ১৫ শতাংশ থেকে দুই দফায় কমিয়ে ৫ শতাংশ করে বিটিআরসি। এ ছাড়া বিটিআরসির সঙ্গে রাজস্ব আয় ভাগাভাগির (রেভিনিউ শেয়ারিং) ওপর নির্ধারিত ৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (মূসক) প্রত্যাহার করা হয়। এ বিষয়গুলো সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো থ্রিজি নিলামে অংশ নেবে না বলে জানিয়ে আসছিল।
গত ১৮ আগস্ট বিটিআরসি আবেদনকারীদের তালিকা প্রকাশ করে। আর নিলাম-প্রক্রিয়া নিয়ে বিটিআরসির সঙ্গে অপারেটরগুলোর পরামর্শের দিন ছিল ১৯ আগস্ট। আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলো নিরাপত্তা জামানত (আর্নেস্টমানি) জমা দেয় ২৬ আগস্ট।
আজ রোববার বেলা ১১টায় রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলে শুরু হয় থ্রিজি নিলাম। নিলামের প্রথম ধাপে ১০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দ পায় গ্রামীণফোন। দ্বিতীয় ধাপে ৫ মেগাহার্টজ করে তরঙ্গ বরাদ্দ পয়েছে রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিক।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ৪০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দের জন্য এ নিলাম ডেকেছে। নিলামে ২৫ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বিক্রি হলেও এখন ১৫ মেগাহার্টজ অবিক্রীত রয়েছে।
নিলামে গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেল অংশ নেয়। সিটিসেল নিলামে অংশ নেয়নি।
টেলিটক ২০১২ সালের অক্টোবর থেকে পরীক্ষামূলক থ্রিজি সেবা দিচ্ছে। টেলিটক এই নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে ওঠা দাম তাদের পরিশোধ করতে হবে।
নীতিমালা অনুযায়ী, থ্রিজির সঙ্গে ফোরজি ও এলটিই নেটওয়ার্ক সার্ভিস দিতে পারবে মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো। ১৫ বছরের জন্য হবে এই লাইসেন্স। প্রতি পাঁচ বছর পর এটি নবায়নের সুযোগ থাকবে।
থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দের নিলামে অংশ নিতে অপারেটরগুলোর আবেদনের শেষ দিন ছিল ১২ আগস্ট।
থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দের লাইসেন্স মাসুল ১৫ শতাংশ থেকে দুই দফায় কমিয়ে ৫ শতাংশ করে বিটিআরসি। এ ছাড়া বিটিআরসির সঙ্গে রাজস্ব আয় ভাগাভাগির (রেভিনিউ শেয়ারিং) ওপর নির্ধারিত ৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (মূসক) প্রত্যাহার করা হয়। এ বিষয়গুলো সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো থ্রিজি নিলামে অংশ নেবে না বলে জানিয়ে আসছিল।
গত ১৮ আগস্ট বিটিআরসি আবেদনকারীদের তালিকা প্রকাশ করে। আর নিলাম-প্রক্রিয়া নিয়ে বিটিআরসির সঙ্গে অপারেটরগুলোর পরামর্শের দিন ছিল ১৯ আগস্ট। আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলো নিরাপত্তা জামানত (আর্নেস্টমানি) জমা দেয় ২৬ আগস্ট।
Saturday, September 7, 2013
আগামীকাল বাংলাদেশে উন্মুক্ত হচ্ছে থ্রিজি
আগামীকাল রোববার নিলামের মাধ্যমে বাংলাদেশে উন্মুক্ত হচ্ছে বহু প্রত্যাশিত
তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রিজি) মোবাইলফোন সার্ভিস। যদিও গত বছরের অক্টোবর থেকে
পরীক্ষামূলক থ্রিজি সেবা দিচ্ছে একমাত্র রাষ্ট্রীয় মোবাইল ফোন অপারেটর
টেলিটক।
বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় এই নিলাম অনুষ্ঠিত হবে রোববার। এই নিলামে অন্তত পাঁচ হাজার কোটি টাকার স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেয়া হবে চারটি মোবাইলফোন অপারেটরকে।
তবে অপারেটররা বেশি স্পেকট্রাম নিলে টাকার অংক ছয় হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। আর টেলিটককে ইতিমধ্যে যে স্পেকট্রাম দেয়া হয়েছে, তার দাম ভ্যাটসহ প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা।
3G
টেলিটক এই নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে ওঠা দাম তাদের পরিশোধ করতে হবে। হোটেল রূপসী বাংলায় অনুষ্ঠিত হবে উন্মুক্ত এই নিলাম। এতে অংশ নেবে গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেল।
গত পাঁচ বছর ধরে থ্রিজি-র নিলাম করার চেষ্টা করে আসছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। ২০০৮ সালে গাইডলাইন তৈরির পর ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে এই নিলাম অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু তা পেছাতে পেছাতে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে এসে ঠেকেছে। তারপরও থ্রিজি উন্মুক্ত হওয়ায় খুশি মোবাইলফোন অপারেটর ও গ্রাহকরা। থ্রিজিতে সবচেয়ে বেশি সুবিধা মিলবে ইন্টারনেট সেবায়। গতি বাড়বে কয়েকগুণ।
আশপাশের দেশ ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় ইতিমধ্যে থ্রিজি সার্ভিস শুরু হয়েছে।
নীতিমালা অনুযায়ী থ্রিজির সঙ্গে ফোরজি ও এলটিই সার্ভিস দিতে পারবে মোবাইলফোন অপারেটররা। তার জন্য এখনই তাদের স্পেকট্রাম নিতে হবে। কারণ ফোরজি ও এলটিই-র জন্য নতুন করে স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেবে না বিটিআরসি।
একটি বিদেশী প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রীয় অপারেটর টেলিটকসহ পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে থ্রিজির লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিটিআরসি। কিন্তু কোনো বিদেশী প্রতিষ্ঠান আসতে আগ্রহ না দেখানোয় গাইডলাইন সংশোধন করে।
সেই জায়গায় বর্তমানে বাংলাদেশে সেবা দেয়া অপর একটি প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বাংলাদেশে বর্তমানে রাষ্ট্রীয় অপারেটর টেলিটকসহ ছয়টি অপারেটর সেবা দিচ্ছে।
এরমধ্যে এখন লাইসেন্স পাচ্ছে পাঁচটি প্রতিষ্ঠান। শুধুমাত্র সিটিসেল থ্রিজির লাইসেন্স পাচ্ছে না। তারা নিলামে অংশ নিতে আগ্রহ দেখালেও শেষ পর্যন্ত জামানতের টাকা জমা দেয়নি। ফলে নিলামে তারা অংশ নিতে পারছে না।
থ্রিজির এই নিলামে অংশ নিচ্ছে চারটি মোবাইলফোন অপারেটর। প্রত্যেকেই লাইসেন্স পাবে। তাহলে নিলাম কার্যত আনুষ্ঠানিকতা কি না – এমন প্রশ্নের জবাবে বিটিআরসি চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস বলেন, নিলামে প্রতিযোগিতা হবে।
কারণ অপারেটরদের ফোরজি ও এলটিই-র জন্য এখনই স্পেকট্রাম নিতে হবে। হাতে আছে মাত্র ৪০ মেগাহার্টস স্পেকট্রাম। এখন না নিলে নতুন করে আর তাদের স্পেকট্রাম দেয়া হবে না। তাছাড়া নিলামে অপারেটরদের অন্তত একটি ডাক দিতেই হবে।
তাতে প্রতি মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম ২০ মিলিয়ন ডলারের সঙ্গে অন্তত এক মিলিয়ন ডলার যোগ হবে। কারণ এক মিলিয়নের কম ডাকার কোনো সুযোগ নেই।
বিটিআরসি চেয়ারম্যানের মতে, গাইডলাইন অনুযায়ী সর্বনিম্ন দাম প্রতি মেগাহার্টজ ২০ মিলিয়ন বা দুই কোটি ডলার ধরা হয়েছে তা একেবারে কম নয়। তাই নিলাম সফল হবে বলেই মনে করেন তিনি।
থ্রিজির নীতিমালা অনুযায়ী নিলামে অংশ নিতে প্রতি মেগাহার্টজ স্পেকট্রামের (তরঙ্গ) ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন মূল্য) নির্ধারণ করা হয়েছে দুই কোটি মার্কিন ডলার। আবেদনপত্র ফি পাঁচ লাখ টাকা।
লাইসেন্স নিতে ১০ কোটি টাকা, আর বার্ষিক লাইসেন্স ফি পাঁচ কোটি টাকা। নিলামে বিজয়ী প্রতিষ্ঠানকে মোট তরঙ্গ ফি-র ৬০ শতাংশ ৩০ কার্যদিবস ও ৪০ শতাংশ পরবর্তী ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যে জমা দিতে হবে।
১৫ বছরের জন্য দেয়া হবে এই লাইসেন্স। পরবর্তী সময়ে প্রতি পাঁচ বছরের জন্য নবায়নের সুযোগ থাকবে। আয়ের ৫ দশমিক ৫ শতাংশ বিটিআরসিকে জমা দিতে হবে। সোশাল অবলিগেশন ফি ধরা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষিত মোট আয়ের এক শতাংশ।
জানা গেছে, থ্রিজি সার্ভিসের জন্য প্রত্যেক অপারেটরকে কমপক্ষে ৫ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম নিতে হবে। কেউ চাইলে বেশিও নিতে পারেন। ইতিমধ্যে টেলিটককে থ্রিজির জন্য ১০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
এখনো বিটিআরসির হাতে রয়েছে ৪০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম। এক ডাকেও যদি অপারেটররা স্পেকট্রাম পান, তাহলে প্রতি মেগাহার্টজের দাম হবে ২১ মিলিয়ন বা দুই কোটি ১০ লাখ ডলার।
বাংলাদেশী টাকায় ১৬৮ কোটি (এক ডলার ৮০ টাকা হিসেবে) টাকা। ৪০ মেগাহার্টস স্পেকট্রামই যদি অপারেটররা নিয়ে নেয় তাহলে এই হিসেবে বিটিআরসি পাবে ৬ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। এর সঙ্গে ৫ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে।
এই দামে টেলিটককেও দিতে হবে ভ্যাট ছাড়া এক হাজার ৬৮০ কোটি টাকা।
এর আগে গত ২৯ আগস্ট জামানত হিসেবে চারটি মোবাইলফোন অপারেটর ৬২২ কোটি টাকা জমা দিয়েছে। সব মিলিয়ে রোববার সাত থেকে আট হাজার কোটি টাকার নিলাম অনুষ্ঠিত হবে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় নিলাম।
বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় এই নিলাম অনুষ্ঠিত হবে রোববার। এই নিলামে অন্তত পাঁচ হাজার কোটি টাকার স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেয়া হবে চারটি মোবাইলফোন অপারেটরকে।
তবে অপারেটররা বেশি স্পেকট্রাম নিলে টাকার অংক ছয় হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। আর টেলিটককে ইতিমধ্যে যে স্পেকট্রাম দেয়া হয়েছে, তার দাম ভ্যাটসহ প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা।
3G
টেলিটক এই নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে ওঠা দাম তাদের পরিশোধ করতে হবে। হোটেল রূপসী বাংলায় অনুষ্ঠিত হবে উন্মুক্ত এই নিলাম। এতে অংশ নেবে গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেল।
গত পাঁচ বছর ধরে থ্রিজি-র নিলাম করার চেষ্টা করে আসছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। ২০০৮ সালে গাইডলাইন তৈরির পর ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে এই নিলাম অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু তা পেছাতে পেছাতে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে এসে ঠেকেছে। তারপরও থ্রিজি উন্মুক্ত হওয়ায় খুশি মোবাইলফোন অপারেটর ও গ্রাহকরা। থ্রিজিতে সবচেয়ে বেশি সুবিধা মিলবে ইন্টারনেট সেবায়। গতি বাড়বে কয়েকগুণ।
আশপাশের দেশ ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় ইতিমধ্যে থ্রিজি সার্ভিস শুরু হয়েছে।
নীতিমালা অনুযায়ী থ্রিজির সঙ্গে ফোরজি ও এলটিই সার্ভিস দিতে পারবে মোবাইলফোন অপারেটররা। তার জন্য এখনই তাদের স্পেকট্রাম নিতে হবে। কারণ ফোরজি ও এলটিই-র জন্য নতুন করে স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেবে না বিটিআরসি।
একটি বিদেশী প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রীয় অপারেটর টেলিটকসহ পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে থ্রিজির লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিটিআরসি। কিন্তু কোনো বিদেশী প্রতিষ্ঠান আসতে আগ্রহ না দেখানোয় গাইডলাইন সংশোধন করে।
সেই জায়গায় বর্তমানে বাংলাদেশে সেবা দেয়া অপর একটি প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বাংলাদেশে বর্তমানে রাষ্ট্রীয় অপারেটর টেলিটকসহ ছয়টি অপারেটর সেবা দিচ্ছে।
এরমধ্যে এখন লাইসেন্স পাচ্ছে পাঁচটি প্রতিষ্ঠান। শুধুমাত্র সিটিসেল থ্রিজির লাইসেন্স পাচ্ছে না। তারা নিলামে অংশ নিতে আগ্রহ দেখালেও শেষ পর্যন্ত জামানতের টাকা জমা দেয়নি। ফলে নিলামে তারা অংশ নিতে পারছে না।
থ্রিজির এই নিলামে অংশ নিচ্ছে চারটি মোবাইলফোন অপারেটর। প্রত্যেকেই লাইসেন্স পাবে। তাহলে নিলাম কার্যত আনুষ্ঠানিকতা কি না – এমন প্রশ্নের জবাবে বিটিআরসি চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস বলেন, নিলামে প্রতিযোগিতা হবে।
কারণ অপারেটরদের ফোরজি ও এলটিই-র জন্য এখনই স্পেকট্রাম নিতে হবে। হাতে আছে মাত্র ৪০ মেগাহার্টস স্পেকট্রাম। এখন না নিলে নতুন করে আর তাদের স্পেকট্রাম দেয়া হবে না। তাছাড়া নিলামে অপারেটরদের অন্তত একটি ডাক দিতেই হবে।
তাতে প্রতি মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম ২০ মিলিয়ন ডলারের সঙ্গে অন্তত এক মিলিয়ন ডলার যোগ হবে। কারণ এক মিলিয়নের কম ডাকার কোনো সুযোগ নেই।
বিটিআরসি চেয়ারম্যানের মতে, গাইডলাইন অনুযায়ী সর্বনিম্ন দাম প্রতি মেগাহার্টজ ২০ মিলিয়ন বা দুই কোটি ডলার ধরা হয়েছে তা একেবারে কম নয়। তাই নিলাম সফল হবে বলেই মনে করেন তিনি।
থ্রিজির নীতিমালা অনুযায়ী নিলামে অংশ নিতে প্রতি মেগাহার্টজ স্পেকট্রামের (তরঙ্গ) ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন মূল্য) নির্ধারণ করা হয়েছে দুই কোটি মার্কিন ডলার। আবেদনপত্র ফি পাঁচ লাখ টাকা।
লাইসেন্স নিতে ১০ কোটি টাকা, আর বার্ষিক লাইসেন্স ফি পাঁচ কোটি টাকা। নিলামে বিজয়ী প্রতিষ্ঠানকে মোট তরঙ্গ ফি-র ৬০ শতাংশ ৩০ কার্যদিবস ও ৪০ শতাংশ পরবর্তী ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যে জমা দিতে হবে।
১৫ বছরের জন্য দেয়া হবে এই লাইসেন্স। পরবর্তী সময়ে প্রতি পাঁচ বছরের জন্য নবায়নের সুযোগ থাকবে। আয়ের ৫ দশমিক ৫ শতাংশ বিটিআরসিকে জমা দিতে হবে। সোশাল অবলিগেশন ফি ধরা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষিত মোট আয়ের এক শতাংশ।
জানা গেছে, থ্রিজি সার্ভিসের জন্য প্রত্যেক অপারেটরকে কমপক্ষে ৫ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম নিতে হবে। কেউ চাইলে বেশিও নিতে পারেন। ইতিমধ্যে টেলিটককে থ্রিজির জন্য ১০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
এখনো বিটিআরসির হাতে রয়েছে ৪০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম। এক ডাকেও যদি অপারেটররা স্পেকট্রাম পান, তাহলে প্রতি মেগাহার্টজের দাম হবে ২১ মিলিয়ন বা দুই কোটি ১০ লাখ ডলার।
বাংলাদেশী টাকায় ১৬৮ কোটি (এক ডলার ৮০ টাকা হিসেবে) টাকা। ৪০ মেগাহার্টস স্পেকট্রামই যদি অপারেটররা নিয়ে নেয় তাহলে এই হিসেবে বিটিআরসি পাবে ৬ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। এর সঙ্গে ৫ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে।
এই দামে টেলিটককেও দিতে হবে ভ্যাট ছাড়া এক হাজার ৬৮০ কোটি টাকা।
এর আগে গত ২৯ আগস্ট জামানত হিসেবে চারটি মোবাইলফোন অপারেটর ৬২২ কোটি টাকা জমা দিয়েছে। সব মিলিয়ে রোববার সাত থেকে আট হাজার কোটি টাকার নিলাম অনুষ্ঠিত হবে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় নিলাম।
Subscribe to:
Posts (Atom)